Source LINK
'' পাকিস্তানের তালেবান '' যে ভাবে ছোট ছোট বাচ্চাদের কতল করেছে বলে মিডিয়া প্রচার করছে ; যদি তা সত্য হয় তাহলে এটা বড় ধরনের বিতর্কের জন্ম নিল। আমাদের আমীর মাওলানা ফজলুর রহমান ( দা বা ) কে মিডিয়া প্রশ্ন করেছে -
তখন , উনি এটা চরম ভাবে নিন্দা করেছেন ! ২য় - উনি তালেবানের উপর পাকিস্তানের আর্মির শক্তি প্রয়গেরও নিন্দা করেন !তাদের এই নরকিয় হত্যাকাণ্ড উম্মতি মুসলিমার পবিত্র জিহাদের উপর একটি কলঙ্কের দাগ লাগা শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র ।
সামান্য 'মালালা ' কে হত্যার চেষ্টায় দেখা গেছে সাধারন মসুলিমরা তালেবানের বিপরীতে মত প্রকাশ করেছে ৬৫% ; সেখানে এত এত ছোট ১৪১ জন বাচ্চা গণহত্যার ব্যাপারটা কিভাবে নিবে ; তা ভাবা যায়না। যদিও মালালার দালালিতে পরে সবাই এই ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছিল।
রাসুল (সাঃ) বলেছেন: আল্লাহ তায়ালার নামে এবং তারই উপর ভরসা করে রাসুল(সাঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করে অভিযানে যাও। খবরদার! কোন অতিশয় বৃদ্ধ, নারী ও শিশুকে হত্যা করবে না। সম্পদ আত্মসাৎ করবে না। তোমাদের যুদ্ধলব্ধ সম্পদ একত্রিত করবে এবং সৎকাজ করবে। আল্লাহ তায়ালা সৎকর্ম পরায়ণদেরকে ভালবাসেন। (আবু দাউদ, ইবনে আবী শায়বা, বায়হাকী)
আরেকটি হাদীসে এসেছে-
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) যখন কোথাও সেনা অভিযান প্রেরণ করতেন তখন তাদেরকে বলতেন: তোমরা আল্লাহর রাস্তায় কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আল্লাহ তায়ালার নামে বের হও। খবরদার! বিশ্বাসঘাতকতা করবে না, আত্মসাৎ করবে না, কারো লাশকে ছিন্নভিন্ন করবে না। ছোট্ট বাচ্চা ও কুড়েঘর ওয়ালাদের (গীর্জার পাদ্রীদের মধ্যকার যাদের দুনিয়ার দিকে খেয়াল নেই শুধু গীর্জায় অবস্থান করে) হত্যা করো না।(মুসনাদে আহমাদ, বায়হাকী)
চলমান জিহাদের একটি বড় দুর্বলতা হচ্ছে - জিহাদ যে ফরজ ; এটা এখনও এই উম্মতের বিশাল জনগোষ্ঠী বুঝতে বাকি , জিহাদের ব্যাপারে উলামারা চুপ , মক্কা - মদিনা হতে শুরু করে সকল মিম্ভর জ্বিহাদের এলান হতে খালি কারণ এই উম্মতের মক্কি জীবনের আদর্শ পুরো ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে । মক্কি জীবনের যে আদর্শের উপর কিতাল শুরু হয়েছিল সে জজবা নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে । তাই , অনেকে মক্কি জীবনের সে চেতনা ছাড়া ' জ্বিহাদ , জ্বিহাদ ' করে লাফা লাফি করে পবিত্র জ্বিহাদকে আরও বেশি উম্মত থেকে দূরে নিচ্ছে , একের পর এক বিতর্ক জন্ম দিচ্ছে ।
পাকিস্তানের তালেবানদের উপর জুলুম হচ্ছে আজ প্রায় ১২ বছর কিন্তু সেটার যুক্তিক বিরুধিতা পাকিস্তানের কোন উলামা বা সাধারন মুসলিমরা করেনি কেন ?
জানিনা , উলামা হজরত কি ফতওয়া দিবে কিন্তু এটা পুরো বিশ্বের তাগুতকে ইসলামের বিপক্ষে এক করার একটি সুযোগ করে দিল ।
আল্লাহ্ ভাল জানে !!!
'' পাকিস্তানের তালেবান '' যে ভাবে ছোট ছোট বাচ্চাদের কতল করেছে বলে মিডিয়া প্রচার করছে ; যদি তা সত্য হয় তাহলে এটা বড় ধরনের বিতর্কের জন্ম নিল। আমাদের আমীর মাওলানা ফজলুর রহমান ( দা বা ) কে মিডিয়া প্রশ্ন করেছে -
তখন , উনি এটা চরম ভাবে নিন্দা করেছেন ! ২য় - উনি তালেবানের উপর পাকিস্তানের আর্মির শক্তি প্রয়গেরও নিন্দা করেন !তাদের এই নরকিয় হত্যাকাণ্ড উম্মতি মুসলিমার পবিত্র জিহাদের উপর একটি কলঙ্কের দাগ লাগা শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র ।
সামান্য 'মালালা ' কে হত্যার চেষ্টায় দেখা গেছে সাধারন মসুলিমরা তালেবানের বিপরীতে মত প্রকাশ করেছে ৬৫% ; সেখানে এত এত ছোট ১৪১ জন বাচ্চা গণহত্যার ব্যাপারটা কিভাবে নিবে ; তা ভাবা যায়না। যদিও মালালার দালালিতে পরে সবাই এই ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছিল।
রাসুল (সাঃ) বলেছেন: আল্লাহ তায়ালার নামে এবং তারই উপর ভরসা করে রাসুল(সাঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করে অভিযানে যাও। খবরদার! কোন অতিশয় বৃদ্ধ, নারী ও শিশুকে হত্যা করবে না। সম্পদ আত্মসাৎ করবে না। তোমাদের যুদ্ধলব্ধ সম্পদ একত্রিত করবে এবং সৎকাজ করবে। আল্লাহ তায়ালা সৎকর্ম পরায়ণদেরকে ভালবাসেন। (আবু দাউদ, ইবনে আবী শায়বা, বায়হাকী)
আরেকটি হাদীসে এসেছে-
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুল (সাঃ) যখন কোথাও সেনা অভিযান প্রেরণ করতেন তখন তাদেরকে বলতেন: তোমরা আল্লাহর রাস্তায় কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আল্লাহ তায়ালার নামে বের হও। খবরদার! বিশ্বাসঘাতকতা করবে না, আত্মসাৎ করবে না, কারো লাশকে ছিন্নভিন্ন করবে না। ছোট্ট বাচ্চা ও কুড়েঘর ওয়ালাদের (গীর্জার পাদ্রীদের মধ্যকার যাদের দুনিয়ার দিকে খেয়াল নেই শুধু গীর্জায় অবস্থান করে) হত্যা করো না।(মুসনাদে আহমাদ, বায়হাকী)
চলমান জিহাদের একটি বড় দুর্বলতা হচ্ছে - জিহাদ যে ফরজ ; এটা এখনও এই উম্মতের বিশাল জনগোষ্ঠী বুঝতে বাকি , জিহাদের ব্যাপারে উলামারা চুপ , মক্কা - মদিনা হতে শুরু করে সকল মিম্ভর জ্বিহাদের এলান হতে খালি কারণ এই উম্মতের মক্কি জীবনের আদর্শ পুরো ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে । মক্কি জীবনের যে আদর্শের উপর কিতাল শুরু হয়েছিল সে জজবা নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে । তাই , অনেকে মক্কি জীবনের সে চেতনা ছাড়া ' জ্বিহাদ , জ্বিহাদ ' করে লাফা লাফি করে পবিত্র জ্বিহাদকে আরও বেশি উম্মত থেকে দূরে নিচ্ছে , একের পর এক বিতর্ক জন্ম দিচ্ছে ।
পাকিস্তানের তালেবানদের উপর জুলুম হচ্ছে আজ প্রায় ১২ বছর কিন্তু সেটার যুক্তিক বিরুধিতা পাকিস্তানের কোন উলামা বা সাধারন মুসলিমরা করেনি কেন ?
জানিনা , উলামা হজরত কি ফতওয়া দিবে কিন্তু এটা পুরো বিশ্বের তাগুতকে ইসলামের বিপক্ষে এক করার একটি সুযোগ করে দিল ।
আল্লাহ্ ভাল জানে !!!